সারাদেশে সীমিত আকারে লকডাউন খোলার পর, আজ সকালে সীমিত আকারে বিশেষ প্রয়োজনে বের হয়েছিলেন বাংলাদেশের নাম্বার ওয়ান ইউটিউবার তৌহিদ আফ্রিদী। তার সাথে ছিলেন আরেকজন টিকটিক ইনফ্লুয়েন্সার মারিয়া ননী। ধানমন্ডি বত্রিশ নাম্বারের লেকের পাশে হঠাৎই ব্যাক্তিগত গাড়ী থামিয়ে টং দোকানে ললিপপ কিনতে যান "তৌহিদ আফ্রিদি "। বত্রিশ নাম্বার লেকের ধারেই " বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীদের " টিকা দিচ্ছিলেন ইউনিসেফের একদল কর্মী। হঠাৎই তারা ডায়াপার পরা অবস্থায় "তৌহিদ আফ্রিদিকে " ধরে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ভেবে টিকা দিয়ে বসেন। এসব দেখে গাড়ী থেকে চেঁচামেচি করতে করতে নেমে আসেন মারিয়া ননী! তিনিও বিকীনি পড়া ছিলেন!! আমাদের প্রতিনিধি জয়এনাল পাশের ফুটপাতে বসেই গুল লাগাচ্ছিলেন নিজ দাতের চিপায়। মুহূর্তেই তিনি "তৌহিদ আফ্রিদিকে " চিনতে পেরে অনেক বুঝিয়ে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন "তৌহিদ আফ্রিদি "এবং মারিয়া ননীকে! এই সময় আমাদের আরেক চৌকস সাংঘাতিক তাহসান মাহমুদ তাদের ডায়াপার এবং বিকিনী পড়ে পাবলিক প্লেসে আসার কারণ জানতে চান?
প্রথমে "তৌহিদ আফ্রিদি "কিছুটা ঘাবড়ে গেলেও উত্তর দিতে কাল ক্ষেপন করেন নি। তিনি জানান তার গাড়ীর এসি খারাপ হয়ে যাওয়ায় তারা দুজনি গরম থেকে বাচতে তাদের প্যান্ট পাশেই খুলে রেখেছিলেন। তবে কেন ললিপপ কিনতে টং দোকানে গিয়েছিলেন তার কোন সদউত্তর না দিয়েই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন তারা।
লেখকঃ সানজান বিন বজলুল
প্রথমে "তৌহিদ আফ্রিদি "কিছুটা ঘাবড়ে গেলেও উত্তর দিতে কাল ক্ষেপন করেন নি। তিনি জানান তার গাড়ীর এসি খারাপ হয়ে যাওয়ায় তারা দুজনি গরম থেকে বাচতে তাদের প্যান্ট পাশেই খুলে রেখেছিলেন। তবে কেন ললিপপ কিনতে টং দোকানে গিয়েছিলেন তার কোন সদউত্তর না দিয়েই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন তারা।
লেখকঃ সানজান বিন বজলুল
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন