রাবা খান নাকি বাঁড়া খান এ নিয়ে সংঘর্ষ -আহত ১৩





রাবা খান নাকি বাঁড়া খান এ নিয়ে সংঘর্ষ -আহত ১৩ :
মগবাজার রেললাইন বস্তুির পাশে ড়াষেলের টং দোকানে চা খেতে গিয়েছিলেন, সদ্য 69 বার, রাবা খানের "বান্ধbi" বই পড়েও কিছু বুঝতে না পারা পাইন্নারচরের শাহীন আহমেদ দিপু। চা খেতে খেতে পাশে বসে থাকা "এন্টি ফেমিনিজ" সুজন শাহর সাথে গল্প জুড়ে দেন তিনি। কথা প্রসঙ্গে "রাবা খানের" গুণকীর্তন করতে থাকে শাহীন। তাদের উভয় পক্ষের জমজমাট যুক্তি, ধণযোগ দিয়ে শুনতে জড়ো হয়ে যান, বস্তিতে বসবাস কারী বিশিষ্ঠ ড্যান্ডি সেবনকারীর দল। তাদের মধ্যে কেউ কেউ স্মৃতি হাতরিয়ে রাবা খানের সাথে তাদের রোমহর্ষক ঘটনার বর্ণনা দেন!!
সাকিব আবালজাত, নামে এক ড্যান্ডি সেবক বলেন, " একদিন রেললাইনের পাশে বসেই  নিজের বিচি হাতাচ্ছিলেন তিনি। এমন সময় একটি এক্সজিয়ো প্রাইম গাড়ী এসে থামে রেল লাইনের পাশে। শাড়ী পড়া এক মহিলা গাড়ী থেকে নেমে কাপড় উঠিয়ে, দেয়ালের সাথে ঘেঁষে দাড়িয়ে মুতছিলেন!! তৎক্ষনাত জনাব, সাকিব আবালজাত আশ্চর্যান্নিত হয়ে তার মুঠো ফোনে ভিডিও ধারণ করেন। ফ্ল্যাশ লাইটের আলো পড়ায় সে গাড়ীর চালক নেমে এসে, এলোপাথারি কিল ঘুষি মারতে মারতে বলতে থাকেন, " রাবা আপার বাড়ার ভিডিও করছিলে শূয়র!! তোকে আজ মেরেই ফেলব "।
 মারধর শেষ শাকিব আবালজাতের হাত থেকে মোবাইল কেড়ে নিয়ে ভিডিওটি ডিলেট করে দেন রাবা খান নিজেই। এবং তার পেছন থেকে ১০০ টাকার দুটো তীব্র গন্ধ ওয়ালা নোট বের করে দিয়ে বাড়া দেখার বিষয়টি চেপে যেতে বলেন।"
আর এ ঘটনা শুনেই চটে যান "শাহীন আহমেদ দিপু "।তিনি বলতে থাকেন "রাবা খান" কখনোই " বাড়া খান " হতে পারেন না!! সুজন শাহ এবং শাহীন একপর্যায়ে হাতাহাতিতে লিপ্ত হলে ডেন্ডিসেবকেরাও জড়িয়ে পড়েন মারামারিতে!! তৎক্ষনাত পুলিশ এসে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেন।
পুরোঘটনাটি পর্যবেক্ষণ করছিল আমাদের ফালতু প্রতিনিধি সাংঘাতিক জয়এনাল।  ঘটনাস্থলে তের জনের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেলেও কোন হতাহতের  ঘটনা ঘটেনি।
বাড়া দেখার বিষয়টি নিয়ে সাংঘাতিক জয়এনাল, রাবা খানের সাথে যোগাযোগ করতে চেষ্টা করলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।


প্রতিবেদকঃ সানজান বিন বজলুল 

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন